বাচ্চা দের মোবাইল থেকে বিরত রাখার ২০ টি উপায়

কনিকা দত্ত
5 রেটিং
2372 পাঠক
রেটিং দিন
[মোট : 1 , গড়ে : 5]

পাঠকদের পছন্দ

মানব সভ‍্যতার অনবদ্য আবিষ্কার মোবাইল, কম্পিউটার, টেলিভিশন ইত্যাদি। আর এরমধ্যে অত‍্যাধুনিক আবিষ্কার হলো মোবাইল বা স্মার্ট ফোন। যা কিনা মানুষের জীবনকে এক লহমায় প্রচুর গতিময় করে দিয়েছে। তাতে যেমন অনেক বেশি সুবিধা মানুষ পাচ্ছে, তেমনি অনেক অসুবিধার ও মুখোমুখি হতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তাই মোবাইল মানব জীবনে আর্শীবাদ এবং অভিশাপ দুই ই।

কোনো মানুষকে পরিপূর্ণ এক মানুষ হতে হলে শিশুসহ সবাইকে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে সবার আগে। শিক্ষার প্রথম বা আদি প্রতিষ্ঠান হলো “পরিবার”। পরিবার থেকেই শিশুরা পাবে আদব কায়দার প্রথম বা প্রধান শিক্ষা।

শিশুদের জন্য অবারিত কিন্তু সুষ্ঠু শিক্ষামূলক বিনোদনের ব্যবস্থা করুন। শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করতে পারলে শিশুদের পক্ষেও তা গ্রহণ করা সহজ হবে।

আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের প্রতিদিন এর জীবন থেকে মোবাইলটি বাদ দিতে চান, তবে নিজের জন্য বাঁচিয়ে রাখা বেশ কিছু সময় আপনার বাচ্চাদের ব্যস্ত রাখার জন্য ব‍্যয় করতে হবে।

না বকে, না মেরে কীভাবে মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখবেন বাচ্চাকে? আজ কিছু সহজ উপায় জানাচ্ছি। আশা করি,আপনার শিশু কিংবা কিশোর বাচ্চাদের বিনোদন দেওয়ার এই ২০টি প্রযুক্তি মুক্ত উপায়গুলি তাদের মোবাইল-বন্দি জীবন থেকে সরিয়ে গঠনমূলক কিছু করতে উৎসাহিত করবে।

১) মৌখিক গেম খেলুন:–

আপনার বাচ্চাকে ইংরেজি বর্ণমালার প্রতিটি বর্ণ দিয়ে এক একটি প্রাণীর বা জিনিসের নাম বলতে বলুন বা ২০টি প্রশ্ন করতে থাকুন আর সাথে সাথে আপনিও আপনার কাজ সেরে ফেলুন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এই খেলার ফলে শিশু কোনো প্রশ্নের উত্তর নিজে নিজে দিতে শিখবে।

২) গেম বক্স তৈরি করুন:-

আপনার শিশু একা একা খেলতে পারে, এমন একটি বাক্সে, নানাবিধ জিনিস দিয়ে ভরে ফেলুন। যেমন-রঙিন ছবির বই, ছড়ার বই, রূপকথার গল্পের বই, কার্ড(তাস), সহজ ধাঁধার বই কিংবা পাজ্ল ইত্যাদি আরও নানাধরনের খেলার বা মজার জিনিস। আপনার বাচ্চাকে যখনই ব্যস্ত রাখার দরকার হবে তখনই তার কাছে বাক্সটি এগিয়ে দেবেন। সে অবশ্য প্রথমে কিছুটা বিরোধিতা করতে পারে,তবে আপনি যত বেশি ওকে বাক্সের জিনিস গুলোর প্রতি নজর আকর্ষণ করবেন, তত বেশি তারা তাদের সময় কাটাবার জন্য “গেম বক্স” টি গ্রহণ করবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:– এর ফলে শিশু নানা রকম জিনিস আলাদা ভাবে চিনতে শিখবে।

৩) কার্টুন আঁকতে দিন:–

টেলিভিশন কিংবা মোবাইল এ কার্টুন দেখতে না দিয়ে, বাচ্চাকে একটি আঁকার খাতা এবং কিছু রঙ পেন্সিল দিন এবং বলুন ওর পছন্দসই যে কোনো সুপার হীরো এঁকে ফেলতে। আঁকা হয়ে গেলে,তার পছন্দের সুপার হীরোর সম্বন্ধে গল্প আপনাকে বলতে বলুন এবং আপনি তা মন দিয়ে শুনুন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:– এতে শিশুর মনগড়া আঁকা এবং গল্প বলার দক্ষতা বাড়বে।

৪) সৃজনশীল খেলা দিন:-

আপনার শিশুকে এমন কোনও খেলনা দিন যা দিয়ে ওকে কিছু তৈরি করতে হবে, যেমন– লেগোস্(Legos),পাজ্ল(Puzzle) এবং প্লে-ডফ্(Play dough)ইত্যাদি। এসবের মধ্যে যে কোনো একটা খেলা ওকে দিন। এবং এতে আপনি নিশ্চিত হবেন যে এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য বাচ্চার মনকে ব‍্যস্ত রাখবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এসব নিয়ে আপনার শিশু কেবলমাত্র কয়েক ঘন্টা খেলবেই না,উপরন্তু এতে তার স্থান বা দূরত্ব সংক্রান্ত যুক্তি ও বিচার ক্ষমতা ও বাড়িয়ে তুলবে।

৫) পরামর্শ বাক্স তৈরি করুন:–

একঘেয়েমি কাটাতে আপনার শিশু কি কি করতে চায় সে সম্পর্কে ওর সাথে আলোচনা করুন। এবং সেই পরামর্শগুলি(মোবাইল বাদে) লিখে একটি খালি বাক্সে রাখুন। এরপর,কখনো যদি আপনার বাচ্চা একঘেয়েমি অনুভব করে, তবে তারই পরামর্শ মতো কাজ ঐ বাক্স থেকে যে কোনো একটি কাজ বেছে নিতে দেবেন। এতে সে খুশি হবে আর তার নিজস্ব পছন্দের কাজ করে সময় কাটাতে পারবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে শিশুর নিজের পছন্দ সম্বন্ধে ধারণা এবং সেটা নিয়ে আলোচনা করার মতো ক্ষমতা তৈরি হবে।

৬) কাজে সাহায্য করতে ডাকুন:–

আপনি যদি রান্না বা বাড়ি পরিষ্কার করেন তবে বাচ্চাকে আপনার সাহায্যকারীর ভূমিকায় নিন। তারা নিজেরা করতে পারবে এমন কাজ দিন। ছোট বাচ্চার জন্য,যেমন– মটরশুটির খোসা ছাড়িয়ে দিতে বলুন বা ঘরের অগোছালো টেবিলটিকে গুছিয়ে রাখতে বলুন এবং বড় বাচ্চার জন্য,শাকসবজি কাটা, ঘর ঝাঁট দিয়ে পরিস্কার করতে দিন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে বাচ্চা নতুন নতুন কাজ শিখবে কিংবা ধারণা তৈরি হবে,এবং অন‍্যের কাজে সাহায্য করার মানসিকতা জন্মাবে।

৭) গুপ্তধন খোঁজার খেলা খেলুন:–

ঘরের কোথাও মুদ্রা বা স্টিকার বা অন্য কোনো জিনিস লুকিয়ে রাখুন। এবং এরপর আপনার বাচ্চাকে এটি খুঁজে বের করতে বলুন। ওকে যথাসম্ভব বেশি চেষ্টা করতে দিন জিনিসটি খোঁজার জন্য। আপনি যদি জিনিসটি একটু বুদ্ধি করে জটিল জায়গায় লুকিয়ে রাখেন, তবে অনেকটা সময় ওকে ব‍্যস্ত রাখা যাবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–শিশুর মধ্যে ধৈর্য্য ও সহনশীলতা এবং কোনো রকম সাহায্য ছাড়াই জিনিসগুলি খুঁজে বের করার দক্ষতা তৈরি হবে।

৮) ঘরের বাইরে খেলতে দিন:–

আপনার শিশুকে কেবল একটি বল এবং একটি ছোট ব‍্যাট দিন এবং তাদের যেমন খুশি খেলতে দিন। দেখবেন তারা কেমন নিজের মতো করে সময় কাটিয়ে দিচ্ছে। যদি আপনি তাদের সুরক্ষা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন তবে কেবল তাদের নজরে রাখুন। তারা ভাল থাকবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–শিশুর মধ্যে ধৈর্য্য ও সহনশীলতা এবং নিজেই নিজেকে ব‍্যস্ত রাখতে শিখবে।

৯) আশেপাশের বাচ্চার সাথে খেলতে দিন:–

আপনার আশেপাশের অন্য বাচ্চাদের অভিভাবকদের সাথে কথা বলুন। আপনি যখন খুব ব‍্যস্ত,তখন আপনার বাচ্চাকে তাদের বাচ্চাদের সাথে খেলতে পাঠান। আবার উল্টো টাও করুন,তাদের বাচ্চাকেও মাঝে মাঝে আপনার বাচ্চার সাথে খেলার জন্য পাঠাতে বলুন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:– দুটি পাশাপাশি বাড়ির বাচ্চারা যখন একসাথে খেলবে তখন তারা অনেক সময় ধরে নিজেদের ব‍্যস্ত রাখবে এবং একে অপরের সঙ্গে মিশতে ও শিখবে।

১০) দুর্গ তৈরিতে ব‍্যস্ত রাখুন:–

আপনার বাচ্চাকে কয়েকটি বালিশ এবং একটি কম্বল দিন এবং আপনার খাট টিকে একটি দুর্গ বা ঘর তৈরি করতে বলুন। যে কোনও শিশুই এটি তৈরি করতে মজা পাবে ও বারবার এই খেলাটি খেলতে চাইবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–একবার যদি তারা ঘরটি তৈরি করতে পারে, তবে এতে তার মনগড়া সৃজনশীল দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।

১১) ভাস্কর্য তৈরি করতে দিন:–

আপনার শিশুকে কয়েকটি কোল্ড ড্রিংকস এর পাইপ এবং থার্মোকল এর কিছু বাটি – বা আপনার হাতে থাকা শিশুদের খেলার মতো কোনও জিনিস দিন। এবং ওসব দিয়ে তাকে যেকোনো একটি ভাস্কর্য তৈরি করতে বলুন। এরপর তারা যাই তৈরি করুক না কেনো, তাদের বাহবা দেবেন এবং প্রসংশা করবেন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এর ফলে শিশুর আরও অন্য কিছু গঠনমূলক জিনিস তৈরিতে আগ্ৰহ জন্মাবে।

১২) গান শুনতে দিন:–

আপনার বাচ্চাকে সফট মিউজিক বা হালকা গান শোনান। যদি ভালোবাসে তবে তাকে নতুন নতুন বিভিন্ন ধরনের গান শুনতে দিন। আপনি নিজে যদি গান জানেন, তবে আপনি নিজেই বাচ্চাকে গান শেখান। বাচ্চার হোমওয়ার্কের সময়, রাতের খাবারের সময় বা ঘুমানোর আগে হালকা কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক চালিয়ে রাখুন।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–গান শোনা বা শেখা আপনার বাচ্চার মনকে শান্ত করে তুলবে।

১৩) বিজ্ঞান ভিত্তিক খেলা দিন:–

আপনার বাচ্চাকে কোনও বস্তু সম্পর্কীয় সবকিছু অন্বেষণ ও আবিষ্কার করতে শেখান। যেমন–একটি চুম্বক দিন এবং বলুন যে বিভিন্ন বস্তুর সাথে এটিকে স্পর্শ করতে। এরপর কোন কোন বস্তু চুম্বক দ্বারা আকর্ষিত হচ্ছে এবং কোনগুলো হচ্ছে না। বা তাদের একটি বাটি জল দিন এবং পরখ করতে বলুন যে ওই জলের মধ্যে কি কি ভাসবে এবং কি কি ডুবে যাবে তা খেয়াল করতে শেখান।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে শিশুর বিজ্ঞান ভিত্তিক ধারণার বিকাশ ঘটবে।

১৪) তালা-চাবি বা নাট-বল্টুর খেলা দিন:–।

আপনার বাচ্চাকে একটি তালা এবং চাবি, আর কিছু নাট এবং বল্টু দিয়ে খেলতে দিন। এভাবে তালা চাবি বা নাট বল্টু দিয়ে খেলতে খেলতে এবং এগুলো সম্বন্ধে তার বেশ ভালো একটা ধারণা তৈরি হবে। বিশেষত,আনলক করার জন্য প্রশংসিত ও হবে। এরপর তাদের বেশ কিছু তালা চাবি একটি ব্যাগে ভরে দিন এবং দেখুন কোন চাবি কোন তালার জন্য তা তারা বুঝতে পারে কিনা।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এরফলে বাচ্চা মেশিন-সংক্রান্ত কাজে দক্ষতা অর্জন করবে।

১৫) টাকাপয়সা সঞ্চয় করতে শেখান:–

বাচ্চাকে একটি piggy bank দিন। এবং আপনি তাকে হাতখরচ দিয়ে, তাকে টাকা জমানোর অভ্যাস তৈরি করুন ও উৎসাহিত করুন। এবং মাঝে মধ্যে ওই ব‍্যাঙ্কটি খুলে দিয়ে পয়সা গুলো গুনতে শেখান।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে শিশুটি টাকাপয়সার ব্যাপারে দায়িত্বশীল হবে,কম খরচ করতে শিখবে,টাকার মূল্য বুঝবে এবং সঞ্চয়ী হবে। এছাড়া গুনতে ও পারদর্শী হয়ে উঠবে।

১৬) একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ দিন:–

আপনার সন্তানকে এবার একটি বড় ধরনের কাজ দিন। তাকে বলুন যে তার বাবার একটি ছবি আঁকতে, কিংবা তার ঠাকুরমার একটি মূর্তি তৈরি করতে। কারণ হিসেবে বলুন এতে তার বাবা কিংবা ঠাম্মা ভীষণ খুশি হবে। এতে সে মনে করবে কাজটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, এবং সে কাজটি করতে আগ্ৰহী হবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এরফলে আপনার সন্তানের পরিবারের অন্য সকল সদস্যদের প্রতি ভালোবাসা ও টান তৈরি হবে।

১৭) বাগান তৈরিতে উৎসাহ দিন:–

আপনার বাগানে বা জানালার কার্নিশে গাছ লাগানোর জন্য আপনার সন্তানকে একটি ছোট গাছ দিন। এরপর তাকে বলুন প্রতিদিন তার গাছে জল দিতে। রোজ এই কাজ করতে করতে সে নতুন নতুন গাছ লাগানোর জন্য উৎসাহ পাবে এবং ব‍্যস্ত থাকবে। আর আপনাকেও বিরক্ত করবে না।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে ওর গাছপালা এবং প্রাণীজগতের ওপর মানসিক টান জন্মাবে।

১৮) অডিওবুক শুনতে দিন:–

যদি আপনার শিশু এতটাই ছোট হয় যে নিজে একা একা পড়তে শেখেনি তবে ওকে বসিয়ে ওর প্রিয় বইগুলির অডিও গুলি শুনতে দিন। এবং বইয়ের পৃষ্ঠাগুলো ও ওর সামনে খুলে রাখুন এবং পরপর পাল্টে দিন। অথবা, আপনি যদি বইগুলোর কোনও অডিও না থাকে, তবে আপনি নিজেই আপনার ফোনে তা তৈরি করে নিন এবং বাচ্চাকে শোনান।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে তার ধৈর্য্য ও সহনশীলতা দুই ই বৃদ্ধি পাবে।

১৯) অগোছালো করার খেলা দিন:–

মেঝেতে একটি বড় টার্পলিন শীট(ত্রিপল জাতীয়) পেতে,রান্নাঘর থেকে কিছু বাটি এবং অন্য কিছু জিনিস(যেগুলো ভঙ্গুর নয় এমন) টার্পের ওপর রেখে আপনার শিশুদের খেলতে দিন। এমন খেলা পেয়ে আপনার শিশুটি ভীষণই আনন্দিত হবে আর তারা আপনাকে একটু ও বিরক্ত না করে মনোযোগ দিয়ে জিনিসপত্র অগোছালো করার খেলা খেলতে থাকবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এতে শিশুর ধৈর্য্য, সহনশীলতা ও মনোসংযোগ ক্ষমতা বাড়বে।

২০) অক্ষর দিয়ে জিনিস খোঁজা খেলুন:–

অক্ষর দিয়ে জিনিস খোঁজার খেলা খেলুন আপনার শিশুর সাথে। বাচ্চাকে বলুন,”ব” অক্ষর দিয়ে শুরু হয় এমন কিছু জিনিস খুঁজতে এবং ওকে সারা বাড়ি খুঁজতে দিন। এমন ভাবে ১০টি জিনিস যদি ওরা খুঁজে বের করতে পারে তাহলে আপনি তাদের পুরস্কৃত করতে পারেন বাচ্চাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য,রাতের খাবারের ভালো ডিশ তৈরি করে কিংবা কোনো গিফট কিংবা চকোলেট দিয়ে। এতে তারা এরপরও খেলা টি খেলার জন্য উৎসাহ পাবে।

শিশুর শিক্ষনীয় কি:–এই খেলা খেলতে খেলতে শিশুটির অক্ষর সম্বন্ধে এবং কোন জিনিসটি কোন অক্ষর দিয়ে সেই সম্বন্ধে বেশ ভালো ধারণা তৈরি হবে।

ছোট বাচ্চদের অভিভাবকদের দখলে রাখা ভীষণ শক্ত, তবে বাচ্চাদের জন্য যদি নতুন নতুন ক্রিয়াকলাপ চেষ্টা করা হয় তবে সেগুলো তাদের স্বাধীনভাবে খেলতে অভ্যস্ত করবে। শিশুদের জন্য সঠিক আচরণ এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা যেন যুদ্ধের মতো মনে হয় । কিন্তু সেজন্য আপনাকে যথেষ্ট ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সঠিকভাবে তাদের নেতৃত্ব দিতে হবে ।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন:

রেটিং ও কমেন্টস জন্য

  • Niloy Sarkar April 30, 2020 at 8:59 pm

    তথ্য গুলো জেনে উপকৃত হোলাম।

  • নতুন প্রকাশিত

    হোম
    শ্রেণী
    লিখুন
    প্রোফাইল